05 August 2012 - 0 comments

আমার চাচাতো বোন আর সুন্দরি বেয়াইন

মাঝে মাঝে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যেটা হয়তো আমরা কখনো কল্পনাও করিনা। আমি আজ আমার জিবনে ঘটে যাওয়া এমনই একটা ঘটনার কথা তোমাদের বলবো, যেটা আমার নিজের কাছেও ছিল সম্পূর্ণ অকল্পনীয়। ঘটনাটা ঘটেছিল দুজনের সাথে। একজন হলো ফারহানা, আমার বাবার চাচাতো ভাইয়ের মেয়ে অর্থাৎ সম্পর্কে আমার চাচাতো বোন। আরেকজন হলো মাহমুদা, সে হলো ফারহানার চাচাতো ভাইয়ের শ্যালিকা, অর্থাৎ সম্পর্কে আমার বেয়াইন। দুজনেই প্রায় সমবয়েসি তাই দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বও বেশ গাঢ়। মাহমুদা ফারহানাদের বাসায় বেশ কিছুদিনের জন্য বেড়াতে এসেছিল।

ফারহানার বয়েস তখন কত? ৯/১০ হবে। কিন্তু ও ছিল বেশ লম্বা, প্রায় সাড়ে চার ফুট ছিপছিপে গড়নের ফর্সা মেয়েটার মাথা ভর্তি কোঁকড়ানো ঘন কালো চুলে ওকে বেশ লাগতো। অন্যদিকে মাহমুদা ফারহানার চেয়ে ২/১ বছরের বড় হবে। কিন্তু মাহমুদা ফারহানার মত অতোটা লম্বা নয়, তবে অসাধারন সুন্দরি। ফিগারটাও চোখে লাগার মতো। ওর পাগুলি কলাগাছের মত রানের কাছে মোটা আর সুগোল হয়ে সুন্দরভাবে চিকন হতে হতে নিচের দিকে নেমেছে। আমি ওর রান পর্যন্ত দেখেছিলাম কারন দুজনেই তখনো ইজের প্যান্ট আর ফ্রক পড়তো।

যেহেতু মাহমুদা সম্পর্কে ছিল আমার বেয়াইন, আর বেয়াইনের সাথে হালকা হাসি ঠাট্টা, ইয়ার্কি, ফাজলামি আমাদের সমাজে স্বিকৃত, তাই আমিও ওর সাথে ঠাট্টা তামাসা করতাম। ফারহানাদের বাড়ি ছিল আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দুরে কিন্তু আমি প্রায় প্রতিদিনই ওদের বাড়িতে যেতাম। কারন ফারহানার ভাই ছিল আমার সহপাঠি এবং বন্ধু। মাহমুদা ওদের বাড়িতে বেড়াতে আসার পর ওদের বাড়িতে আমার যাতায়াত বেড়ে গেল। মেয়েটার রূপ আর সৌন্দর্য্য অগ্রাহ্য করা কঠিন, কেমন যেন চুম্বকের মত টানে।আমি তখন ক্লাস নাইন-এ পড়ি, যারা আমার গল্প নিয়মিত পড়ো তারা তো জানোই তবে নতুনদের জন্য আবারো বলছি যে, ঐ বয়সেই আমার নুনুটা স্বাভাবিক আর পাঁচ-দশটা আমার বয়সি ছেলেদের চেয়ে বড় আর মোটা হয়ে গিয়েছিল। বিশ্বাস করা কঠিন যে, ঐ বয়সেই আমার নুনুর দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৬ ইঞ্চি আর ব্যস ছিল ২ ইঞ্চির কাছাকাছি। আমার জিবনের সূচনাতেই কিছু সেক্সুয়াল দূর্ঘটনা আমাকে এ ব্যাপারে দক্ষ করে তোলে। সেজন্যে আমি সবসময় সেক্স করার জন্য মেয়ে/মহিলা খুঁজে বেড়াতাম। তাছাড়া আমার সুন্দর চেহারার কারনে বয়স্ক মহিলাদের কাছে আদর/ভালবাসা পেতাম আর তাদের মধ্যে কেউ কেউ যখন আমার বিশেষ অঙ্গটা সম্পর্কে জানতে পারতো, তখন তারা বিভিন্ন ছলে আমাকে দিয়ে শরিরের সুখ মিটাতে চাইতো, যেহেতু আমার জিনিসটা ঐ বয়সেই অনেক পূর্নবয়স্ক লোকের চেয়ে বড় আর মোটা ছিল, আর শক্তও হতো লোহার রডের মতো।

আমার এক দুলাভাই ছিলেন এলাকার চেয়ারম্যান, লোকটা ছিল লোভি প্রকৃতির। সেজন্যে ঐসময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ইউনিসেফ প্রদত্ত বিভিন্ন শিক্ষা উপকরন নিজের বাসায় এনে ভর্তি করে রেখেছিলেন। এসবের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষনীয় ছিল মোম রঙের বাক্সগুলি। বিভিন্ন রঙের কড়ে আঙুলের মত মোটা আর ৪ ইঞ্চি লম্বা রঙের স্টিকগুলো দেখতে ছিল দারুন আকর্ষনীয়। সেগুলি এতটাই আকর্ষনীয় ছিল যে, যে কেউ একবার সেগুলি দেখলে লোভ সামলানো কঠিন। এছাড়া আরো কিছু সুন্দর সুন্দর জিনিস পর্যাপ্ত ছিল।আমিও ওগুলির লোভ সামলাতে পারিনি, সুতরাং চুরি করা শুরু করলাম। এক একটা বড় বক্সে ১২টা করে ছোট বক্স। আমি এক একবারে ২/৩টা বড় বক্স নিয়ে আসতে লাগলাম। কিন্তু যতই আনি লোভ আর কমে না। শেষ পর্যন্ত আনতে আনতে প্রায় ২০/২৫ বক্স নিয়ে এলাম আর আমার ঘরে লুকিয়ে রাখলাম। আমি প্রতিদিন রাতে লুকিয়ে লুকিয়ে ওগুলি বের করতাম আর ছবি এঁকে রঙ করতাম। কারন বাবা দেখলে চুরির দায়ে আমাকে পিটিয়ে দেশ ছাড়া করে দিতেন। তারপর ক্রমে ক্রমে ওগুলির প্রতি আমার আকর্ষন কমে যেতে লাগলো।

আমি মাহমুদাকে পটানোর জন্য একদিন একটা রঙ পেন্সিলের বক্স নিয়ে গেলাম। এমনিতে মাহমুদা আমার সাথে মুখে মুখে ইয়ার্কি-ঠাট্টা করলেও কখনো ওর শরির ছুঁতে দেয়নি। কিন্তু সেদিন ওকে পেন্সিল বক্স দেয়ার পর ও এতো খুশি হয়েছিলো যে যখন ও পেন্সিল পেয়ে খুশিতে লাফাতে লাগলো আমি ওকে চেপে ধরে বুকের সাথে জড়িয়ে রাখলেও ও সেটা খেয়ালই করলো না। এমনকি আমি একে সেই সুযোগে কয়েকটা চুমু দিলেও ও শুধু আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো। এমনকি ওকে জড়িয়ে ধরার সাথে সাথে আমার নুনু শক্ত লোহার রডে পরিনত হয়েছিল। মাহমুদা এতোটাই খুশি হয়েছিল যে যখন আমি ওকে জড়িয়ে ধরলাম তখন আমার নুনু ওর তলপেটে খোঁচা দিলেও ও গ্রাহ্যই করলো না। যাই হোক মাহমুদার প্রতি আমার এই আকর্ষন গোপন থাকলো না। আর মাহমুদার কাছ থেকে জিনিসগুলি দেখে ফারহানারও লোভ হলো। পরেরবার আমি যখন ওদের বাসায় গেলাম তখনি ফারহানা আমাকে ধরে বসলো, “মনি ভাই, আপনি মাহমুদাক এতো সুন্দর রং পেন্সিল দিছেন, আমাক দিলেন না কেন?”

আমি মিটিমিটি হাসছি দেখে ফারহানা বললো, “ওওওও বুঝতে পারছি, বেয়াইনের রূপ দেখে পাগল হয়া গেছেন না?” আমি তবুও এক পাত্তা দিলাম না বরঞ্চ মাহমুদাকে আরো দেয়ার জন্য ওর কাছ থেকে চাহিদা আশা করছিলাম। ফরহানা যখনই আমাকে পাচ্ছে তখনই কমপক্ষে একটা বক্স পাওয়ার জন্য পিড়াপিড়ি করছিল। অবস্থা এমন হলো যে, ফারহানা একসময় রং পেন্সিল না পাওয়ার আশঙ্কায় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলো। ঠিক তখনই আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এলো।যদিও ফারহানাকে ওর জন্মের পর থেকেই দেখছি, আমার চোখের সামনেই ন্যাংটো হয়ে ঘুড়ে বেড়ানো সেই ছোট্ট মেয়েটা ক্রমে ক্রমে বড় হয়ে উঠলো কিন্তু ওর সম্পর্কে কোনদিন কোন বাজে কথা আমার মনে আসেনি। হঠাৎ করেই ফারহানার রং পেন্সিল পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে। উঠতে দেখে ওর ব্যাপারে অনেক কথা আমার মনের পর্দায় ভেসে উঠলো এবং মনে করার চেষ্টা করে দেখলাম, ওর ছোটবেলার সেই স্মৃতিগুলো কেমন যেন ঝাপসা হয়ে গেছে, এখনকার ফারহানাকে আমার কাছে সম্পূর্ণ নতুন বলে মনে হলো।

ফারহানাকে নিয়ে ভাবতে গিয়ে দেখলাম, ওকে আমি কতদিন ভাল করে দেখিনি, তাইতো, ফারহানা বেশ বড় হয়ে গেছে, চেহারাটাও সুন্দর আর লাবন্যময় হয়েছে, বুকের উপরে ওড়না না পড়লেও ওর ফ্রকের বুকে ঝালার লাগানো আর ঝালরের নিচে বেশ উঁচু উঁচুই মনে হয়। এসব কথা ভাবতে ভাবতে ফারহানার প্রতি কেমন যেন একটা লোভ মাথাচারা দিয়ে ওঠে, শরিরটা গরম হয়, মাথার ভিতরে শয়তানি পোকাগুলো কিলবিল করে ওঠে, ওরা চিৎকার করে বলতে থাকে, “আরে গাধা, সুযোগ যায়, সুযোগ যায়, লুফে নে এই সুযোগ, তোর বুকে জড়িয়ে ধরে আদর কর, কচি ভুদার রস চুষে খা”।আমি আমার মাথার মধ্যে কিলবিল করা পোকাগুলোর চিৎকার অগ্রাহ্য করতে পারলাম না, পারার মত শক্তিও নেই আমার। সেইসাথে ভাবলাম, ঠিকই তো, আমি চাইলে তো দুজনকেই...বিশেষ করে মাহমুদার অমন একটা নিরেট সুডৌল শরির! তখনই আমি মনে মনে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলাম, যা হয় হবে, এই রং পেন্সিলের মাধ্যমে আমি দুজনেকে দিয়েই আমার মনের খায়েশ মিটাবো। অনেক ভেবে বের করলাম যে, সেজন্যে আমাকে দুজনকে আলাদা আলাদাভাবে একা এবং নির্জনে পেতে হবে।

যা ভাবা তাই কাজ, আমি ফারহানাকে ডেকে বললাম, “রং পেন্সিল পেতে হলে আমার বাসায় আসতে হবে, যদি পারিস তাহলে বল”। ফারহানা আনন্দে লাফিয়ে উঠলো এবং সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে বললো, “অবশ্যই পারবো, কখন আসতে হবে বলো”। আমি বললাম, “পরশু বিকেলে, এই ৩টা সাড়ে ৩টার দিকে। তবে একটা শর্ত আছে। আমার কাছে কসম খেতে হবে যে তুই মাহমুদাকে এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারবি না”। ফারহানা সাথে সাথে কিরে কসম খেয়ে বলল যে সে মাহমুদাকে কিছু বলবে না আর সময়মত আমার বাসায় চলে আসবে। আমি ওকে রং পেন্সিলের জন্য ওর আগ্রহটাকে মরিয়া হয়ে ওঠার মত যথেষ্ট সময় দিলাম।ঐ সময় আমার স্কুল বন্ধ থাকাতে আমি সবসময় বাসাতেই থাকতাম। আমার রুমটা বাড়ির বাইরের দিকে, সাধারনত বিকালে এদিকটা একবারে নির্জন থাকে আর আমার বাসায় আসার মত কোন বন্ধু বান্ধব ছিল না। সবোর্পরি সকাল ৮টা থেকে ১১টা আর বিকেল ৩টা থেকে ৬টা আমার বাসায় কেউ থাকেনা, কাজেই ফারহানার আসার ব্যাপারটা কেউ জানবে না। ফারহানাদের বাসা থেকে ফেরার পথে মাহমুদার সাথে দেখা হলে ও যখন আরো রং পেন্সিল চাইলো তখন আমি ওকে পরের দিন সকাল ৯টার দিকে আমার বাসায় যেতে বললাম, মাহমুদা সানন্দে রাজি হয়ে গেল।

আমি ইচ্ছে করেই দুজনকে ভিন্ন ভিন্ন দিনে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে যেতে বললাম যাতে একজন আরেকজনের ব্যাপারটা না জানে। না হলে জানাজানি হবার ভয়ে দুজনের কেউই আমার কুপ্রস্তাবে রাজি হবে না এবং শেষ পর্যন্ত আমার খায়েশটাও মিটবে না। আনন্দে আর উত্তেজনায় আমার বুকের ঢিপঢিপানি বেড়ে গেল আর ওদিকে দুজনের উলঙ্গ শরির নিয়ে আমি কি কি করবো এসব কথা ভাবতে ভাবতে আমার নুনু শক্ত লোহা হয়ে উঠলো।

0 comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...