05 September 2012 - 0 comments

জুয়ারী ১৩

জুয়ারী ১৩
পথিক পরদেশী

শাহেনশাহ এর জুয়ার আসরে, এমন ঘটনা নিত্য নৈমিত্তিক ব্যপার! নিজ মেয়েকে জুয়ার বাজীতে রেখে, কোটি টাকা জয় করে নিয়েছে, এমন জুয়ারী যেমনি আছে, নিজ মেয়েকে সবার চোখের সামনে নিজেই উপভোগ করতে বাধ্য হয়ে , কিংবা শাহেনশাহ এর ধর্ষিতা বানিয়ে, অসহায় চেহারা করেই ফিরেছে, এমন লোকও কম নয়।
আতিক মনসুরও পেশাদার জুয়ারী, এবং আত্মবিশ্বাসী। জীবনে শুধু জুয়াই নয়, কোন ব্যাপারেই পরাজয় বলে কোন শব্দ তার ডায়েরীতে লেখা নেই। একটিবার শাহেনশাহ এর জুয়ার আসরে জুয়া খেলার দীর্ঘদিন এরই শখ তার। আগামী রবিবার, বিশ কোটি টাকার আসর! দু মেয়ের বাবারাই কেবল সেই আসরে যোগদান করতে পারার কথা। তারও দু মেয়ে! কিন্তু নিজ সেই মেয়ে দুটিকে এই আসরে নিয়ে আসবে কেমন করে, সেই ভাবনাতেই ব্যাস্ত হয়ে পরেছিলো।
আতিক মনসুর এর দু মেয়ের সাথে সম্পর্কও মিষ্টি। বড় মেয়ে রূপা, দীর্ঘাংঙ্গী, উঁচু বুকের সুন্দরী এই মেয়েটি শুধু তার নিজ ঘরটিই উজ্জল করে রাখেনা, ঘর থেকে বেড়োলে সবারই নজর কাঁড়ে। সদ্য ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া রূপাও শিক্ষা দিক্ষাতেও বাবার মতোই মেধাবী, চটপটে। সেও জানে, তার বাবা পেশাদার জুয়ারী! রাত বিরাতে, অনেক রাত করেই বাড়ী ফিরে জুয়ার আড্ডা থেকে। তারপরও, হ্যাণ্ডসাম, আত্মবিশ্বাসী বাবাটিকে সে অসম্ভব ভালোবাসে।
ছোট মেয়ে কনা, ক্লাশ টেনে পড়ে। ছোট খাট দেহের এই মেয়েটি সুন্দরীই শুধু নয়, যৌন বেদনায় ভরা ঠোট যুগল সবার হৃদয় মনই কেঁড়ে নেয়। ছোট কাল থেকেই যেমনি কোলে কোলে থেকে বড় হয়েছে, ছোট খাট দেহের কনা, এখনো ধরতে গেলে কোলে কোলেই থাকে।
পেশাদার জুয়ারী আতিক মনসুর, খুব বেশী ভাবার মতো মানুষ নয়। জীবনে কোন কিছুতেই সে আটকে থাকেনি। এবারও সে থেমে থাকার পাত্র নয়। সে সরাসরিই মেয়েদের সাথে আলাপ করলো। শুধু তাই নয়, তার বিশেষ কৌশলপূর্ণ আলাপের মাধ্যমে বাধ্যও করলো শাহেনশাহ এর জুয়ার আসরে আসতে, এই আশ্বাস দিয়ে যে, জীবনে কখনোই সে হারেনি, এবারও হারার প্রশ্নই আসে না। তবে, সারা জীবনের একটি শখই শুধু পূরণ করার ইচ্ছা।

রবিবার শাহেনশাহ এর জুয়ার আসরটা ভালোই জমে। রাত বাড়ার সাথে সাথে জুয়ার নেশায় জুয়ারীরা এসে হাজির হয় চারিদিক থেকে। আতিক মনসুর এর মত অনেক জুয়ার নেশায় পাগল জুয়ারীরা, নিজ মেয়েদের নিয়েই হাজির হয়, এই জুয়ার আসরে বড় ধরনের আশাই বুকে নিয়ে। সেদিনও, তিনজন বাবা তাদের দু মেয়েদের নিয়ে হাজির হয়েছিলো। জুয়ার মঞ্চে তখন ছয়টি মেয়ের নগ্ন দেহ, যাদের চেহারাগুলোই শুধু আড়ালে। দেহের প্রধান সৌন্দর্য্য, বক্ষ, যোনী এলাকা সবই প্রকাশিত। এই সব মেয়েদের নগ্ন বক্ষ, যোনী, দেখে, ছুয়ে, উপভোগ করেই অনুমান করতে হবে, কোন দুজন নিজ মেয়ে। আতিক মনসুর জুয়া ঘরে ঢুকতেই, সামিয়া বললো, কেমন মনে হচ্ছে?
আতিক মনসুর আত্মবিশ্বাস নিয়েই বললো, হুম, কোন সমস্যা নেই। বিশ কোটি টাকা নিয়েই ফিরবো, আশা করছি।
সামিয়া বললো, এমন আত্মবিশ্বাস নিয়ে খুব কম বাবারাই এখানে আসে। আপনার এত আত্মবিশ্বাস দেখে খুব অবাকই হচ্ছি! এত আত্ম বিশ্বাস এর কারন কি জানতে পারি?
আতিক মনসুর দু হাত বুকের উপর ভাঁজ করে রেখে বললো, আমি অনুমান এর উপর ভিত্তি করেই সব কিছু বিচার করি। এ পর্য্যন্ত আমার কোন অনুমানই ভুল হয়নি। তাই, এবারও হবে না বলেই আশা করছি।
সামিয়া বললো, ঠিক আছে, তাহলে শুরু করা যাক। এবার এইদিকে একটু ঘুরে দাঁড়ান।
আতিক মনসুর ঘুরে দাঁড়ালো এই দিকটাতে। ছয়টি মেয়ের তিন বাবার তিনজন বড় মেয়ে বাম পাশের তিনটি স্তম্ভে, এ, বি, সি, নামে চিহ্নিত। আর কোনাকোনি করে রাখা ডান পাশের তিনটি স্তম্ভ ডি, ই, এফ এ রয়েছে তিন বাবার তিনটি ছোট মেয়ে। সামিয়া বললো, এপাশের তিনজনের মাঝে আপনার বড় মেয়ে রয়েছে। আর এ পাশের তিনজনের মাঝেই ছোট মেয়ে। আগে কাকে সনাক্ত করবেন?
আতিক মনসুর বললো, আমাকে একবার সবার বক্ষ আর যোনী ভালো করে এক নজর দেখার সুযোগ দেবেন?
সামিয়া বললো, শুধু দেখা কেনো, ভালো করে ছুয়ে, ধরে, যোনীতেও আঙুলী ঢুকিয়ে পরীক্ষা করতে পারেন!
অতঃপর, প্যান্টের লিঙ্গটা বরাবর ইশারা করে বললো, ওই আঙুলীও!
আতিক মনসুর সব গুলো মেয়েরই বক্ষ আর যোনীতে চোখ বুলিয়ে বুলিয়ে, গম্ভীর হয়েই বললো, তাই নাকি? তবে তার আর প্রয়োজন হবে না! আমি বুঝে গেছি!
সামিয়া অবাক হয়েই বললো, বুঝে গেছেন?
আতিক মনসুর বললো, হ্যা বুঝে গেছি। প্রথমে ছোট মেয়ে কনাকেই সনাক্ত করতে চাই! তবে, তার আগে সবার যোনীতে একটিবার আঙুলী ঢুকিয়ে আরেকটু নিশ্চিত হতে চাইছি।
সামিয়া বললো, সে তো অবশ্যই করবেন! এত টাকার জুয়া, শুধু মাত্র চেহারা দেখা ছাড়া, যে কোন ভাবেই যাচাই করতে পারবেন!
ডান পাশের তিনটি মেয়ের মাঝে, সবচেয়ে ডানের এফ স্তম্ভের মেয়েটির স্তন যুগল, অধিকতর সুঠাম, সুদৃশ্য, আকৃতিও ঈষৎ ছোট। অনেকটা পাকা ডালিমের মতোই। ফর্সা ত্বকের এই মেয়েটির স্তন বৃন্ত যুগলও ইষৎ সাদাটে। স্তন বোটা দুটিও ছোট ছোট মসুর ডালের মতোই।
ই স্তম্ভের মেয়েটির বক্ষ আরো খানিক বড় আয়তনের। ধরতে গেলে অনেকটা তালের আকৃতিই হবে। ফর্সা এই মেয়েটির স্তন বৃন্ত প্রদেশও সুদৃশ্য, প্রশস্ত, তবে ঘন খয়েরী। বোটা দুটিও স্থুল, বুটের দানার মতোই।
ডি স্তম্ভের মেয়েটির স্তন যুগলই অধিকতর বড় আকৃতি ও আয়তনের। স্তন বৃন্তযুগলও অধিক প্রশস্ত, হালকা খয়েরী! ঈষৎ ঝুলা ঝুলা ভাবও আছে। বোটা দুটিও স্থুল, অনেকটা কিসমিসের মতোই।
আতিক মনসুর এই বক্ষের আয়তন আর গড়নের পার্থক্য দেখেই অনুমান করে ফেলতে পেরেছিলো, কোনটি তার ছোট মেয়ে কনার স্তন হতে পারে। তারপরও, যোনী গুলো দেখে, খানিক সন্দেহের আবরণ মনের মাঝে বিরাজ করছিলো। সে শুধু সেটাই দূর করতে চেয়েছিলো। কেনোনা সব গুলো মেয়েরই যোনী এলাকাটা দেখতে প্রায় একই রকম দেখাচ্ছিলো। ঘন কালো কেশে ভরা সুদৃশ্য যোনী অঞ্চল! যা যে কারো চোখকেই ঝলসে দিতে পারে। আতিক মনসুর ই স্তম্ভের মেয়েটার সামনেই একবার স্থির হয়ে দাঁড়ালো। সামিয়া বললো, কি মনে হয়? এটি আপনার মেয়ে?
আতিক মনসুর ঠোটে আঙুল চেপে বললো, হিসস!



তারপর এগিয়ে গেলো ডি স্তম্ভের মেয়েটার দিকেই। নুয়ে, ভালো করেই মেয়েটার যোনী এলাকা পর্য্যবেক্ষণ করতে থাকলো। তারপর, হাতটা বাড়িয়ে দিলো, মেয়েটির যোনী বরাবর। যোনী ছিদ্রে মধ্যাঙুলীটা ঢুকিয়ে, খুব ধীরে ধীরেই সঞ্চালন করতে থাকলো। সামিয়া এগিয়ে এসে বললো, কি বুঝতে পারছেন? ইচ্ছে করলে, আরো জোড়ে জোড়েও সঞ্চালন করতে পারেন! এতে করে মেয়েদের যৌন উত্তেজনা বেড়ে, তাদের অভিব্যাক্তিও প্রকাশ করতে পারে। যা আপনার নিজ মেয়ে হলে ভিন্ন রকমেই প্রকাশ করবে!
আতিক মনসুর গম্ভীর হয়েই বললো, না, তার প্রয়োজন হবে না। অন্ততঃ, এটি আমার মেয়ে নয়, আমি বুঝতে পারছি!
সামিয়া বললো, ও, তাহলে এই তিনটি মেয়ের মাঝে, এই মেয়েটি আপনার নয়, সে ব্যাপারে নিশ্চিত?
আতিক মনসুর, সামিয়ার কথার উত্তর না দিয়ে, এ পাশের ই স্তম্ভের মেয়েটির যোনী ছিদ্রেই আঙুলী ঢুকানোর কথা ভাবলো। ধীরে ধীরে আঙুলী সঞ্চালন করে সন্দেহজনক ভাবেই মাথা দোলাতে থাকলো। সামিয়া বললো, কি ব্যাপার? কিছু বুঝতে পারছেন?
আতিক মনসুর বললো, খুবই পিচ্ছিল! স্যাতস্যাতে! আঙুলী পরাৎ পরাৎ করেই ঢুকে যাচ্ছে!
সামিয়া বললো, পিচ্ছিল? পরাৎ পরাৎ করে ঢুকছে? যৌন উত্তেজনা জেগে উঠছে নাকি?
আতিক মনসুর তার আঙুলীটা বেড় করে নিয়ে বললো, হুম, তেমনিই মনে হচ্ছে।
তারপর, এগিয়ে গেলো, এফ স্তম্ভের মেয়েটির দিকেই। পুনরায় সুঠাম সুদৃশ্য স্তন যুগল ভালো করেই নজর বুলিয়ে নিলো একবার! তারপর, নুয়ে যোনী এলাকাটাও পুনরায় মনযোগ দিয়েই একবার পর্য্যবেক্ষণ করলো। অতঃপর, হাত বাড়িয়ে আঙুলীটা ঢুকিয়ে নিলো, এই মেয়েটির যোনীতেও।
হার্ডবোর্ডের পেছনের মেয়েটি আতিক মনসুর এরই ছোট মেয়ে কনাই ছিলো। নিজ যোনীতে বাবার হাতের আঙুলী স্পর্শ পেয়ে, ছটফটই শুধু করতে থাকলো।
সামিয়া বললো, আপনি খুব দরদী মানুষ! আরো জোড়ে জোড়ে সঞ্চালন না করলে, মেয়েদের অনুভুতি অনুমান করা বোধ হয়, খুব কষ্টকরই।
আতিক মনসুর, কনার যোনী থেকেও, আঙুলীটা বেড় করে নিয়ে বললো, লাগবে না। আমার পরীক্ষা করা শেষ!
সামিয়া অবাক হয়েই বললো, এতে করেই বুঝে গেছেন?
আতিক মনসুর মাথা দুলিয়ে বললো, হ্যা!
সামিয়া ডান পাশের চেহারা ঢাকা তিনটি মেয়ের নগ্ন দেহের দিকে হাত ইশারা করে বলতে থাকলো, এই তিনটি মেয়ের মাঝে কোনটি আপনার মেয়ে, যাচাই করে দেখার জন্যে তো, আরো অনেক পথ আমাদের ছিলো। এরই মাঝে বুঝে গেলেন? আরো সুযোগ আছে! আরেকটু যাচাই করে নিন!
আতিক মনসুর খানিকটা উত্তেজিত হয়েই আত্মবিশ্বাসী গলাতেই বললো, বললাম তো বুঝতে পারছি!
আতিক মনসুর এর গলাতে, সামিয়াও খানিক ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলো।
সামিয়া অধিকতর ঠাণ্ডা গলাতেই বললো, তাহলে আপনি নিশ্চিত, এদের মাঝে কোনটি আপনার ছোট মেয়ে!
আতিক মনসুর আবারো বললো, হ্যা, আমি নিশ্চিত!
সামিয়া বললো, ঠিক আছে, তাহলে এবার বড় মেয়ে কোনটি, একবার যাচাই করে নিন।
আতিক মনসুর বাম পাশের এ স্তম্ভের মেয়েটির দিকেই এগিয়ে গেলো। বাম পাশের তিনটি মেয়েরই স্তন যুগল প্রায় একই রকম। তার মাঝে এ স্তম্ভের মেয়েটির সুঠাম সুদৃশ্য চৌকু গোছের সুডৌল এক জোড়া বক্ষ সত্যিই নজর কাঁড়ে! ফর্সা এই মেয়েটির বৃন্ত প্রদেশও ঈষৎ সাদাটে, বোটা দুটু ঈষৎ স্থুল হলেও, বুটের দানার চাইতেও ক্ষুদ্র! আতিক মনসুর নুয়ে, সেই মেয়েটির যোনীতেই আঙুলী ঢুকিয়ে মৃদু সঞ্চালন করতে থাকলো। চেহারা আড়াল করে দাঁড়ানো রূপা কঠিন হয়ে থেকেই বাবার আঙুলী সঞ্চালনটা সহ্য করে নিচ্ছিলো। আতিক মনসুর আরো নীচু হয়ে বসে, সুদৃশ্য যোনী এলাকাটা ভালো করে দেখে দেখেই, আঙুলী সঞ্চালনটা আরো প্রকটভাবেই করতে থাকলো। এই মেয়েটির স্তন যুগল যেমনি তাকে পাগল করে তুলেছে, যোনীটা যেনো আরো বেশী পাগল করে তুলতে থাকলো। সে পার্থিব সব কিছু ভুলে, মেয়েটির যোনীতে পাগলের মতোই আঙুলী সঞ্চালনে ব্যাস্ত হয়ে পরলো। সামিয়া বললো, বি এবং সি এর মেয়ে দুটিও একবার পর্য্যবেক্ষণ করলে কেমন হয়?
আতিক মনসুর বললো, এই মেয়েটির মাঝে একটা বিশেষ ব্যাপার ভালো করে পরীক্ষা করতে চাইছি।
সামিয়া বললো, এই মেয়েটি?
আতিক মনসুর বললো, মাথা নাড়লো শুধু।
সামিয়া বললো, দুঃখিত! ঠিক আছে, পরীক্ষা করুন!
আতিক মনসুর, রূপার সুদৃশ্য যোনীটার ভেতর, বিভিন্ন পদ্ধতিতে, আঙুলী খুঁচিয়ে, খুঁচিয়ে ঢুকিয়ে পর্য্যবেক্ষণ করাতেই ব্যাস্ত হয়ে পরলো। আর রূপা, চোখ মুখ বন্ধ করেই সেই প্রকট আঙুলী সঞ্চালন সহ্য করে নিতে থাকলো। আতিক মনসুর মেয়েটির দেহের কোন রকম যৌন বেদনাময়ী আভাস না পেয়ে, প্রচণ্ড গতিতেই আঙুলী সঞ্চালন করতে থাকলো, আর মেয়েটির দেহের গতিবিধিও নিরীক্ষণ করতে থাকলো। রূপাও আর নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারছিলো না। যৌন উত্তেজনায় তার দেহটা যেমনি কেঁপে কেঁপে উঠছিলো, নিঃশ্বাসগুলোও বেড়ে উঠতে থাকলো। নিজের অজান্তেই মুখ থেকে অস্ফুট গোঙানী বেড় হয়ে আসতে থাকলো।
সামিয়া কৌতুহলী হয়েই বললো, পেছন থেকে কেমন যেনো গোঙানীর শব্দ ভেসে আসছে! শুনতে পাচ্ছেন?
আতিক মনসুর হ্যা বোধক মাথা দুলিয়ে, আরো প্রচণ্ড গতিতেই সঞ্চালন করতে থাকলো। রূপার যোনী থেকে পকাৎ পকাৎ শব্দও আসর ঘরটা ভরিয়ে তুলতে থাকলো। আবেশিত করে তুলতে থাকলো যৌন উন্মাদনায়। একটা সময়ে, রূপার যোনীর ভেতরটা রসে পরিপূর্ণ হয়ে উঠে, আতিক মনসুর এর আঙুলীটা ভিজিয়ে তুলতে থাকলো প্রচণ্ড রকমেই। আতিক মনসুর, এবার আঙুলীটা বেড় করে নিয়ে, নাকের ধারে এগিয়ে ধরে শুঁকতে থাকলো।
সামিয়া বললো, কি বুঝলেন?
আতিক মনসুর পুনরায় ভালো শুঁকে বললো, খুবই টক টক গন্ধ করছে!
সামিয়া বললো, তাহলে কি অনুমান?
আতিক মনসুর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে গম্ভীর গলাতেই বললো, কি জানি? মনে তো হয়না, আমার মেয়ে!
সামিয়া বললো, তাহলে নিশ্চিত, এটি আপনার মেয়ে নয়। তাহলে, অন্তত এতটুকু বলা যাবে, বি এবং সি এর মাঝেই, যে কোন একজন আপনার মেয়ে!
আতিক মনসুরও হঠাৎ একটু ভাবনায় পরে গেলো। সে বি এবং সি এর মেয়ে দুটির নগ্ন স্তন আর যোনী পর্য্যবেক্ষণ করতে করতে, মাথা নেড়ে বললো, হুম!
তারপর, হঠাৎই বললো, বুঝতে পেরেছি!
সামিয়া বললো, ভাবনা নেই। যাচাই করে নেবার জন্যে, আপনার হাতে এখনো আরেকটি পথ জমা আছে। শুধু শুধু সেই সুযোগটি হারিয়ে কি লাভ?
সামিয়া বোর্ডে লিখা উপায়টি দেখিয়ে ইশারা করলো, লিঙ্গ দিয়ে যাচাই করুন!
তারপর, উঁচু গলাতেই বললো, যারা নিজ মেয়ে নয়, তাদেরকেই শুধু!
আতিক মনসুর বললো, ঠিক আছে!
(চলবে)

0 comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...