25 June 2012 - 0 comments

মোহনা ২

সিকদার অনি

মোহনা ঠিক ছোট খালার মতোই হয়েছে। যেমনি দেখতে, চেহারায় আর দেহের গড়নে, ঠিক তেমনি আচার আচরন আর চাল চলনেও।
উনিশ বিশ বছর আগের কথা খুব একটা মনে নেই। ছোট খালাকে শেষবারের মতো দেখেছিলাম সেই সময়টাতেই। আমার বয়স তখন দশ কি এগারো। যৌনতার কিছুই তখন বুঝিনা। বুঝার কথাও না। ছেলে মেয়েদের নগ্নতার ব্যাপারগুলো যে এক ধরনের লজ্জাকর ব্যাপার, ততটুকুই শুধু অনুমান করতে পারতাম।
ছোট খালার দেহে তখন উনিশ বিশ বছরের পূর্ণ যৌবন! অথচ, তার চাল চলন, আচরন ঠিক কিশোরী মেয়েদের মতোই ছিলো। মাঝে মাঝে যখন নানুর বাড়ী যেতাম, তখন ছোট খালা আমাকে বন্ধু হিসেবেইনিতো। আমাকে তার সংগে করেই এখানে সেখানে ঘুরতে নিয়ে যেতো! ঠিক আমার সমবয়েসী একটি মেয়ের মতোই আচরন করে করে, দুষ্টুমীর খেলাতেই সময় পার করে দেবার চেষ্টা করতো।


দেহ প্রদর্শনের ব্যাপারে ছোট খালাও কম যেতো না। ঘরের ভেতর তাকে শুধু সংক্ষিপ্ত কোন পোষাকেই নয়, কতবারই তাকে পুরুপুরি নগ্ন হয়েও চলাফেরা করতে দেখতাম। যৌনতার কোন কিছুই বুঝতাম না ঠিকই,তবে, ছোট খালার সুডৌল চমৎকার বক্ষের সৌন্দর্য্যের কথা কিছুতেই ভুলতে পারিনা।
ছোট খালার গায়ের রং ফর্সা! চেহারাটাও অসম্ভব ধরনের মিষ্টি! মোহনাও ঠিক ছোট খালার আদলই পেয়েছে। তবে, বিশ বছর বয়সেও, ছোট খালার বক্ষ দুটি মোহনার মতোই এতটা বিশাল ছিলো। আমি খুব তন্ময় হয়েই ছোট খালার নগ্ন বক্ষের দিকে তাঁকিয়ে থাকতাম।
আমার তাঁকানোতে ছোট খালাও খুব মজা পেতো। মজা করার জন্যে অনেক দুষ্টুমীর খেলাতেও নেমে পরতো। মাঝে মাঝে মিছি মিছিই আমাকে ধমকে বলতো, এই যে দুষ্ট ছেলে! আমার বুক দেখা হচ্ছে বুঝি?
লজ্জায় তখন আমার কান গরম হয়ে উঠতো। লাজুক হাসি হেসে মাথাটা নীচু করে ফেলতাম। ছোট খালা তখন আরো মজা করার জন্যে, পাতলা নেটের চাইতেই আরো স্বচ্ছ নেটের মতোই জর্জেটের ওড়না দিয়ে,মিছেমিছি নিজের বক্ষটা ঢেকে বলতো, এই ঢেকে রাখলাম। এখন দেখতে আপত্তি নেই।
আমি ভীরু ভীরু চোখেই ছোট খালার দিকে তাঁকাতাম। তাঁকাতাম তার বক্ষের দিকে। পাতলা নেটের ওড়নাটা কিছুতেই ছোট খালার বক্ষ যুগল ঢাকতে পারতো না। বরং আমার চোখে পরতো, স্পষ্ট হয়ে থাকা, স্তন যুগলের ডগায় প্রশস্ত খয়েরী বৃন্ত প্রদেশ! আর সেই প্রশস্ত ডগাগুলোর চূড়াতেই ছোট্ট স্তনবৃন্ত দুটি ঠিক বুটের দানার মোই লাগতো। ছোট খালা মুচকি মুচকি হাসতো শুধু।
সত্যিই, যৌনতার কোন কিছুই তখন বুঝতাম না। তারপরও ছোট খালাকে অসম্ভব স্নেহময়ী আর উদার বলেই মনে হতো। কেনোনা, মেয়েদের দেহের সৌন্দর্য্যগুলো, ছোট খালা আমাকে উজার করেই প্রদর্শন করতো,কোন রকম কৃপণতা না করে।

আমাদের নানা লেখাপড়া কতদূর করেছিলো জানা নেই। তবে, ধরতে গেলে এলাকার সবচেয়ে ধনী ব্যাক্তিটিই ছিলো। প্রচুর ধন সম্পদ আর বিশাল এলাকা নিয়েই একটা বাড়ী ছিলো তার। সেই বাড়ীতে তার মেয়েগুলোর মাঝে আধুনিকতা আর শিক্ষা দীক্ষার কোন কমতি ছিলো না। অথচ, নানার কোন ছেলে সন্তান ছিলোনা। সন্তানের মাঝে বড় খালা, ছোট খালা আর মা।
খুব ছোটকালেই মায়ের মৃত্যু ঘটায়, তার স্মৃতি খুব একটা মনে নেই। তবে, শৈশব আর কৈশোরে বড় খালা আর ছোট খালাকে দেখে মনে হতো, নানার হয়তোবা নানার কোন ছেলে সন্তান ছিলোনা বলেই, মেয়ে তিনটিকে ছেলের মতো করেই বড় করেছিলো। আর তাই বিশ বছর বয়সেও, ছোট খালা যেমনি ছেলেদের মতোই সাধারন হাতকাটা গেঞ্জির মতোই পাতলা সেমিজ আর শর্ট প্যান্ট পরে ঘরে বাইরে ছুটা ছুটি করতো,অতটা বয়সে বড় খালাকেও কখনো দেহের লাজ শরমগুলো তেমন করে ঢেকে রাখার কোন চেষ্টা করতো বলে মনে হতো না।


আমাদের নানার ধানী জমি অনেক থাকলেও, বিশাল বাড়ীটাও ধানী জমি আঙ্গিনা সহ একর খানেকই হবে। গরমের ছুটিতে যখন নানার বাড়ীতে যেতাম, তখন ছোট খালাই আমাকে, সংগী করে নিতো নিজের মতো করেই। সংক্ষিপ্ত সেই নিমা আর প্যান্টির মতো পোষাকেই আমাকে নিয়ে, সারা বাড়ীর আঙ্গিনায় ছুটাছুটি করতো। ছুটতে ছুটতে যখন গলাটা শুকিয়ে উঠতো, তখন বোতলে মুখ ঠেকিয়ে ঢক ঢক করেই পানি পান করতে থাকতো। আর সেই পানির কিছু অংশ তার বুকের উপরই ঝর ঝরিয়ে পরতো। যার কারনে, তার পাতলা নাইলনের সেমিজটা ভিজে গিয়ে, ভেতরকার বক্ষ যুগলকে আরো স্পষ্ট করে তুলতো চোখের সামনে। এখন ভাবলে, ব্যাপারটা এমনও মনে হয় মাঝে মাঝে, ছোট খালা বোধ হয় এসব ইচ্ছে করেই করতো। নিজ দেহের সৌন্দর্য্যগুলো প্রকাশ করার জন্যেই হয়তো ব্যাকুল থাকতো!

ছোট খালা আমার জন্যে এক ধরনের অহংকারই ছিলো। আমার সমবয়সী অনেকের খালাদেরই কদাচিৎ দেখার সুযোগ হতো। ছোট খালার মতো অতটা যুবতী যেমনি মনে হতো না, দেহ সৌন্দর্য্য আছে কি নাই, তাও টের পাবার মতো জোঁ ছিলো না। ছোট খালা লেখাপড়ায় যেমনি মেধাবী ছিলো, আচার আচরনেও সত্যিই খুব সাহসী ধরনের মেয়েই ছিলো।


ছোট খালাকে কখনো ব্রা জাতীয় পোষাকগুলো পরতে দেখিনি। ব্রা বিহীন খুব পাতলা পোষাকেও খুব সহজভাবেই বাইরে যেতে তেমন একটা দ্বিধা করতো না। মাঝে মাঝে আমাকে সংগে নিয়েও, তেমনি সংক্ষিপ্ত পোষাকে শপিং সহ, এখানে সেখানে বেড়াতেও যেতো। ছোট খালার তেমনি শপিং কিংবা বেড়াতে যাবার উদ্দেশ্যটাই বুঝি থাকতো, নিজ দেহের সৌন্দর্য্যগুলো সবাইকে দেখানো।


তখন আমার নিজের কোন যৌনতার ব্যাপারগুলো উপলব্ধি করার অবকাশ ছিলো না ঠিকই, তবে আশে পাশের মানুষগুলো শকুনের মতোই দৃষ্টি নিক্ষেপ করতো ছোট খালার উপর, তার সুউন্নত আংশিক প্রকাশিত বক্ষের দিকে। তা আমি আমার কিশোর বয়সেও অনুমান করতে পারতাম। আর ছোট খালাও যেনো আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠে, বুক ফুলিয়েই সবার চোখকে মোটেও ভ্রক্ষেপ না করে চলতে থাকতো নিজ স্বধীনমতোই। আমারও তখন ছোট খালা আর সেসব মানুষের শকুনী চোখ দেখে, গর্বে বুকটা, ফুলে ফেপেই উঠতো। মনে হতো, আমার খালা এত রূপসী আর দেহ বল্লরীর অধিকারী বলেই হয়তো, সবাই এমন করে তাঁকিয়ে থাকে।আমিও সবার সাথে তাল মিলিয়ে, প্রাণ ভরেই দেখতাম ছোট খালাকে। তবে, সেই দৃষ্টিতে যৌনতার কোন অবকাশ ছিলোনা। মানুষ যেমনি সমুদ্র কিংবা পাহাড়ের সৌন্দর্য্য কোন রকম কার্পণ্য না করে, উপভোগ করে থাকে, ঠিক তেমনি আমিও ছোট খালার দেহ সৌন্দর্য্যটুকুই উপভোগ করতাম, কোন রকম কার্পণ্য না করেই।

নানার বাড়ীতে গেলে গোসলও প্রায় অর্ধেকটা তাদের বাড়ীর প্রশস্ত উঠানটাতেই হয়ে যেতো। সকাল থেকেই ছোট খালার সাথে এখানে সেখানে ছুটাছুটি করে, দুপুরের দিকে ফিরে আসতাম বাড়ীর উঠানেই। ক্লান্ত দেহ নিয়ে বাথরুমে গিয়ে গোসলটাই শেষ করা উচিৎ থাকতো। অথচ, ছোট খালা ডাকতো, অনি আয়! আরেকটু খেলি।


খেলা বলতে কিছুইনা। সাধারন ছুটাছুটি, ছুয়াছুয়ির খেলা। তেমনি ছুটাছুটির মাঝেই, হঠাৎই বাগানে পানি দেবার পানির নলটা তুলে নিতো ছোট খালা। আর সেখান থেকেই ছুটাছুটির খেলাটা মোড় পাল্টে, উপনীত হতো পানি ছুড়া ছুড়ির খেলাতে। কে কার গায়ে, কতটা পানি ছিটিয়ে দিয়ে, কতটা ভিজিয়ে দিতে পারে, তেমনি অর্থহীন কিছু খেলা।


খেলার নিয়ম কানুনগুলোও বোধ হয় ছোট খালা নিজে নিজেই আবিষ্কার করতো। আর তার মতো করেই নিয়ম কানুন গুলো আমাকে ব্যাখ্যা করতো। উঠানে রাখা পানির নলটার অপরদিকের একটা খুটির কাছাকাছিইদুজনকে দাঁড়াতে হতো। সেখান থেকেই, রেডী, ওয়ান, টু, থ্রী, বলার সাথে সাথেই, ছুটে গিয়ে, যে আগে পানির নলটা ধরতে পারবে, তারই জয়। আর জয়ী হিসেবে, পানি ছিটিয়ে পরাজিতর গা ভিজিয়ে দেয়াটাই হলো খেলার মূল ভিত্তি।


ছোট খালার পরনে তখন থাকতো, সত্যিই খুব পাতলা ধরনের সেমিজ আর প্যান্টি। পাতলা সেমিজটা তার বৃহৎ সুদৃশ্য বক্ষকে কিছুতেই আড়াল করে রাখতে পারতো না। সেই পোষাকে ছোট খালা যখন ছুটাছুটি করতো, তখন তার বক্ষের নাচা নাচি সত্যিই আমাকে খুব মুগ্ধ করতো। আর ছুটে গিয়ে আমি যখন প্রথম পানির নলটা হাতে নিতে পারতাম, তখন তার দেহটাকে ভিজিয়ে দিতে এতটুকুও দ্বিধা করতাম না। আমি খুব মজা করেই দেখতাম ছোট খালাকে। ছোট খালা দু চোখ বন্ধ করেই স্থির দাঁড়িয়ে, আমার ছিটিয়ে দেয়া পানি গুলো গায়ে তুলে নিয়ে, দেহটাকে যেনো শীতলই করে নিতো। তার সাথে সাথে পরনের সেমিজটাও ভিজে ভিজে, গায়ের সাথে লেপ্টে গিয়ে, স্তন যুগলকে আরো স্পষ্ট করেই ফুটিয়ে তুলতো চোখের সামনে। আমি খেলার ছলে মুগ্ধ হয়েই দেখতাম, ছোট খালার ভেজা দেহটা! সেমিজের আড়াল থেকে ভেসে আসা ভেজা বক্ষ!
ভেজা দেহের যে কোন মেয়েকেই বোধ হয় অতিরিক্ত সুন্দর লাগে। সত্যিই ভেজা দেহের ছোট খালাকে আপূর্বই মনে হতো। ছোট খালার দেহটাকে আরো অপূর্ব করে তোলার জন্যে, প্রাণপনেই ভিজিয়ে দেবার চেষ্টা করতাম।

আসলে ছোট খালার বয়সে বেড়ে গেলেও, মনটা ছিলো শিশু মনেরই। তার বড় কারন বোধ হয়, পরিবারের সবচেয়ে ছোট মেয়েটি ছিলো বলে। পরিবারের একমাত্র সন্তানেরা যেমনি এক রোখা স্বার্থপর হয়েই বড় হয়,ছোট সন্তানেরা ঠিক তার বিপরীত! বয়সে বাড়তে থাকলেও, মনের দিক থেকে কখনোই বড় হয় না। হয়তোবা, এর উল্টুটিও কারো কারো ক্ষেত্রে হলেও হতে পারে, তবে খুব কম।


ছোট খালার ঠোট গুলোও খুব চমৎকার। তবে দাঁতগুলো ধবধবে সাদা নয়। খানিকটা ঘিয়ে! এবং ডান দিকে দাঁতও একটি গেঁজো। আমি প্রায়ই বলে থাকি, গেঁজো দাঁতের মেয়েদের আমার প্রচণ্ড ভালো লাগে, এবং অত্যাধিক সেক্সী মনে হয়। তা বোধ হয়, কৈশোরে ছোট খালার গেঁজো দাঁতের মিষ্টি হাসিটুকু উপভোগ করার সুযোগটা ছিলো বলেই।


হাসলে বরাবরই ছোট খালাকে অত্যাধিক সুন্দর লাগে। আর সেই ঠোটগুলো যখন পানিতে ভেজা থাকে, তখন বোধ হয়, পৃথিবীর সমস্ত সুন্দরগুলোকেই হার মানিয়ে, মেঘলা আকাশে চাঁদের হাসির মতোই ফুটে উঠে।

ছোট খালা আমার চাইতে বছর দশেকের বড় হলেও, ছুটাছুটিতে খুব একটা আমার সাথে পেরে উঠতো না। পানি ছুড়াছুড়ি খেলাতে বারের পর বার ছুটে গিয়েও খুব একটা পানির নলটা নিজ হাতের আয়ত্তে আনতে পারতো না। যখন পারতো, তখন তার দেহটা যেমনি ক্লান্ত হয়ে পরতো, ঠক তেমনি ঘর্মাক্ত দেহটা আরো শীতল করার সময়টাই ঘনিয়ে আসতো। আমাকে পানি ছিটিয়ে ভিজিয়ে দিতে ঠিকই, তবে নিজ দেহটাও আরো একটু ভিজিয়ে শীতল করার কথাটাও ভাবতো। আমি তখন ভেজা দেহের ছোট খালার পরনের ভেজা সেমিজের তলার বক্ষ যুগলই উপভোগ করতাম আনমনে।


এতে করে ছোট খালাও বোধ হয় আনন্দই পেতো। চমৎকার চক চক করা ঘিয়ে রং এর দাঁতগুলো বেড় করে, খিল খিল করে হাসতে হাসতে, উঠানে হাঁটু গেড়েই দাঁড়িয়ে খানিকটা বিশ্রাম নেয়ার কথাও ভাবতো। খুব মজা করেই বলতো, অনি, তোর সাথে দৌড়ে আমি পারিনা। এত দৌড়াতে পারিস তুই?


ছোট খালার মন্তব্য শুনে, আমিও শুধু মুচকি মুচকি হাসতাম। অথচ, বয়সের ব্যাবধানটা থাকায়, খুব একটা কথা বলতাম না। ছোট খালা নিজে থেকেই বলতো, তোকে তো ভিজাতে পারিনি, পারবোও না। তোর কি গরম লাগছে না? ভিজতে ইচ্ছে করছে না?
আমি বলতাম, হুম খুব করছে। বাথরুমে গিয়ে গোসলটা সেরে আসি?
ছোট খালা খুব সহজভাবেই বলতো, বাথরুমে গিয়ে গোসল করবি? আমি তো ভেবেছিলাম, উঠানেই গোসলটা সেরে ফেলবো! ঠিক আছে, তুই যখন বাথরুমেই গোসল করতে চাইছিস, চল।
বড়দের কথার উপর কিভাবে কথা বলতে হয়, তখন আমার জানা ছিলো না। আমি ছোট খালার সাথেই, বাড়ীর ভেতর বাথরুমের ভেতর এগুতাম।

যৌবনে ছোট খালা সত্যিই অত্যাধিক ধরনের সুন্দরী এবং যৌন বেদনাময়ী একটি মেয়েই ছিলো। ছোট খালার অর্ধ নগ্ন কিংবা পুরুপুরি নগ্ন দেহটা, এটা সেটা কারনে, সময়ে অসময়ে সচরাচরই দেখার সুযোগ থাকলেও,তার চমৎকার দেহটা নিজ হাতে ধরে দেখার সুযোগটা ঘটতো বাথরুমে ঢুকার পরই। বাথরুমে ঢুকেই ছোট খালা তার পরনের ভেজা সেমিজ আর প্যান্টিটা খুলে পুরুপুরি ন্যাংটু হয়ে বলতো, ভিজিয়ে তো দিয়েছিস, এখন গায়ে সাবানটাও মেখে দে!

আমার দেহে তখন যৌনতার বিন্দুমাত্রও তাপ জন্ম নেয়নি। তারপরও ছোট খালার সারা দেহে সাবান মাখাতে গিয়ে কেমন যেনো রোমাঞ্চতাই অনুভব করতাম। তার নরোম সুঠাম সুডৌল বক্ষে হাত রেখে, ভিন্ন রকমের আনন্দ খোঁজে পেতাম। সেই রোমাঞ্চতায়, আনন্দে কোন ধরনের পাপ ছিলো না। বরং হাসি আনন্দের একটা দীর্ঘ সময়ই কেটে যেতো বাথরুমের ভেতর। ছোট খালার গায়ে সাবানটা মেখে দেবার পর, ছোট খালাও আমার নগ্ন দেহটা ভিজিয়ে দিয়ে, সাবান মেখে দিতো আমার গায়ে। সাবান মাখার ছলে, আমার ছোট্ট শিশ্নটাও সযতনে মর্দন করতে থাকতো। আমি বুঝতাম না, তবে অনুভব করতাম, ছোট খালার নরোম হাতের মর্দনে, আমার শিশ্নটা কেমন যেনো চরচরিয়ে উঠতো। কঠিন শক্ত হয়ে সটান হয়ে উঠতো। ছোট খালা তা দেখে শুধু খিল খিল করেই হাসতো। তারপর, সাবান ফেনায় ভরপুর বাথটাবের পানিতে নেমে যেতো। আমি শুধু তন্ময় হয়ে দেখতাম ছোট খালার নগ্ন দেহটা।
তেমনি ছোট খালার মেয়ে মোহনা। মানুষের জীবনে, অনেক ঘটনারই পুনরাবৃত্তি ঘটে। কৈশোরে ছোট খালার উত্তপ্ত যৌবন দেখেছি ঠিকই, তবে নিজ দেহে যৌবনের ছোয়া আসেনি বলে, কিছুই ঘটার অবকাশ ঘটেনি। এতটা বছর পর, মোহনাকে দেখে কেনো যেনো মনে হতে থাকলো, ছোট খালাকেই নুতন করে পেয়েছি।
(চলবে)

0 comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...